
বাংলাদেশী ফিল্মের নায়িকা কেয়া মাত্র ১৪ বছর বয়সে চলচিত্রে আসেন. পরিচালক মমতাজুর রহমান আকবরের হাত ধরে. তখন কেয়া'র সারা দেহে উঠতি যৌবনের জোয়ার. পরিচালক একবার টার ফিল্মে কেয়াকে সাইন করার পর, কেয়া'র মায়ের সম্মতিতেই কেয়া'র সাথে দৈহিক সম্পর্ক স্থাপন করেন. একবার এর হাতে কেয়া কুমারিত্ব হারান. এই কুমারিত্ব'র বিনময়ে মমতাজুর রহমান আকবর, কেয়াকে তারকা খ্যাতি এনে দেন. বাংলাদেশী চলচিত্রে কেয়া রীতিমত সেক্স সিম্বল. তাকে দেখার জন্য বিভিন্ন সিনেমা হল-এ দর্শকের ভিড় পড়তে লাগলো. একের-পর-এক ফিল্মে যখন কেয়াকে নায়িকা করার হিড়িক, তখনি কেয়া'র প্রেমে পরেন একজন আমেরিকা প্রবাসী বাঙালি. কেয়া পরবর্তিতে তাকে বিয়ে করে আমেরিকাতেই পাড়ি জমান. কিন্তু কয়েক বছরের মাথাতেই কেয়া'র সাথে তার ডিভোর্স হয়ে যায়. এই সময়, ওই প্রবাসী বাঙালি, ঢাকা ফিল্মের আরেক নায়িকা জনাকে বিয়ে করেন. জনার জীবনে অনেক সেক্স স্ক্যানডাল আছে. সে নায়ক শাকিলকে বিয়ে করার পর তালাক নেই এবং পরবর্তিতে ঢাকা শহরের দামী কল গার্লে পরিনত হয়. তালাকের পর বাংলাদেশে ফিরে এসে নায়িকা কেয়া'র প্রেমে পড়েন বিএনপি সরকারের মন্ত্রী শাহজাহান সিরাজের পুত্র অপু সিরাজ. এই অপু সিরাজ, কেয়াকে ঢাকা শহরে একটি ফ্ল্যাট কিনে দেন এবং শাহজাহান সিরাজের মন্ত্রনালয়ের ঘুষ লেন-দেন হতো কেয়ার বাসাতেই. শোনা যায়, সেই সময় নায়িকা কেয়া অপু সিরাজের রক্ষিতা ছিলেন. কেয়ার বাসাতে বিএনপির নানা রুই-কাতলা নিয়মিত যাতায়াত করতো.
No comments:
Post a Comment